"We human being, always find a solution, maybe not today, but if you really want to solve a problem, there’s always a way" – Ma Yun @ Stanford, 2013

সিস্টেম ডিজাইন বেসিক – পার্ট ২

by Md Imran Hasan Hira

সিস্টেম ডিজাইন বেসিক ২ ( টার্গেট অডিয়েন্স লেভেল ২+ )



সিস্টেম ডিজাইন বেসিক

by Md Imran Hasan Hira
কিছুদিন আগে আমাদের ডিপার্টমেন্টের এক গ্রুপে “এই ছবি দিয়ে কবি কি বুঝাতে চেয়েছেন?” টাইপ একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম। আমি ভাবলাম বেশ কঠিন এক প্রশ্ন করে একটু ভাব নিব। লেভেল ২/৩ তে যারা আছ, তাদেরকে নাকানি-চুবানি খাওয়াব ভাবছিলাম। কিন্তু বেশ কিছু ত্যাঁদড় পোলাপানের কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুবিধা করে উঠতে পারলাম না। প্রশ্ন করার আগেই উত্তর নিয়ে রেডি ছিল তারা। অবশ্য যারা রেসপন্স করেছে, তাদের সবাইই বিভিন্ন সফটওয়ার কোম্পানিতে বেশ ভাল ভাল কাজ করতেছে।
 
যাই হোক, প্রথমে মাথায় আইডিয়া আসে একজন হবু ইঞ্জিনিয়ার কে Scalable System Design কিভাবে বুঝাব, এইটা থেকে। যারা অলরেডি C/C++/Java কোর্সগুলা করে ফেলছ, তারা এর মধ্যে মোটামুটি আইডিয়া পেয়ে গেছ যে কম্পিউটারে প্রোগ্রামগুলো কিভাবে বানানো হয়।
 
কিছু কিছু প্রোগ্রামে ইনপুট দেওয়া হয় কনসোল থেকে। কিছু কিছু প্রোগ্রামে সুন্দর User Interface থাকে। কিছু কিছু প্রোগ্রাম তোমাদের লোকাল মেশিনে চলে। যেমন ধর – Explorer, Games, Text Editors । আবার কিছু কিছু প্রোগ্রাম সার্ভার মেশিনে চলে, এবং তোমার ব্রাউজার থেকে HTTP দিয়ে ডাটা যায় আসে। এগুলোকে ওয়েব আপ্লিকেশন বলে। সাধারণত এই ধরনের ওয়েব আপ্লিকেশন বানানোর জন্য এখন অনেক ক্লাউড সার্ভিস পাওয়া যায়। তারপরও মনে হল স্ক্রাচ থেকে একটা প্রোজেক্ট ভেঙ্গে দেখালে ব্যাপারটা সবার কাছে পরিষ্কার হবে।
 

Read the rest of this entry »


Why do we study “Sociology” or “Government” in Engineering undergraduate course ?

by Md Imran Hasan Hira
কোন একটা কিছু কার কাছে কি কাজে আসছে, এটা নির্ভর করে তারা কি কাজ করতেছে তার উপর। আমি আমার ব্যাপারটা বলতে পারি।
 
আমি মূলত কাজ করি Software Development নিয়ে। আপাতত যে কোম্পানিতে কাজ করছি, সেখানে আমি “মানুষের” জন্য একটা Software বানাচ্ছি। “মানুষ” শব্দটা কোটেশন করে বললাম, কারন যেই সার্ভিসগুলো আমি বানাই, সেগুলো অনেক অনেক মানুষ ব্যবহার করে। আবার যারা ব্যবহার করতেছে, তারা যাতে আরও ভালভাবে সুবিধা পায় বা যাতে আরও বেশি বেশি মানুষ এটা ব্যবহার করে, সেজন্য নতুন নতুন ফিচার বানাতে হয়। Sociology’র কিছু জ্ঞান থাকার কারনে আমার টিমের একজন User Researcher যখন আমার কাছে একটা আইডিয়া নিয়ে এসে বলে এইটা ভাল কাজ করবে, তখন আমি তার কথা সহজে বুঝতে পারি। অথবা না বুঝতে পারলেও প্রশ্ন করতে পারি।
 

Read the rest of this entry »


জাহাজ ভাঙ্গা দ্বীপ

by Md Imran Hasan Hira

ফয়সাল প্রাণপণে দৌড়াচ্ছে।

দ্বীপটাতে একটা স্বর্গীয় ভাব আছে। ছোট্ট এই জায়গাটার সৌন্দর্যের মায়ায় সবাই এমনভাবে আটকা পরে যায় যে একবার আসলে আর ফিরে যেতে ইচ্ছে করেনা। পুরো দ্বীপটাতে বাড়িঘর বলতে অবশ্য তেমন কিছু নাই, একটা পুরনো রাজপ্রাসাদ আছে।

রাজপ্রাসাদ থেকে দৌড়াতে দৌড়াতে ফয়সাল বের হল। ওর পিছনে এক ঝাঁক সৈন্য ওকে তাড়া করছে। সৈন্যদের হাতে বল্লম, তরবারি আর সব ধারালো অস্ত্র। ওদের চোখেমুখে রং দিয়ে আকা। দেখতে এমনই হিংস্র যেন ফরসালকে ধরতে পারলে ওরা চিবিয়ে খাবে। আকাশ তখন মেঘে অন্ধকার হয়ে গেছে। ঝড়ো বাতাসে চারপাশের সুন্দর পরিবেশ তাণ্ডব মুর্তি ধারণ করছে।

ফয়সাল প্রাণপণে দৌড়াচ্ছে। সদরগেট দিয়ে বের হয়ে ডানে যাবে নাকি বামে, সেটা বুঝছিল না। পরে ডান দিকেই ঘরে দৌড়াতে থাকল। দৌড়াতে দৌড়াতে ও দেখল সামনে একটা কারেন্টের খাম্বা আছে। খাম্বা থেকে রাস্তাটা আবার ডানে মোড় নিয়েছে। ডানে কি আছে, ও দেখতে পাচ্ছে না। ও শুধু দৌড়াচ্ছে। খাম্বার কাছাকাছি এসে দৌড়ের রেশ না থামাতে পারে ও আর একটু হলেই পড়ে যাচ্ছিল রাস্তা পার হয়ে। কোনমতে খাম্বা আঁকড়ে ধরে সামলে নিল। কিন্তু সাথে সাথে অবাক করা একটা ব্যাপার ঘটল। খাম্বা’র উপর কি যেন আঁকা।

তিনটা মাথার খুলি’র মত, সমান দূরত্বে। একটা ত্রিভুজের তিন কোনায়, তিনটা। অবাক করা ব্যাপার যেটা হল, এই খুলি গুলোর সাথে আঙ্গুল লাগালেই স্পার্ক হচ্ছে। আর ও খেয়াল করে দেখল, প্রতিটা স্পার্কের সাথে একটা একটা করে বজ্রপাতও হচ্ছে, এবং সেটা গিয়ে পরতেছে ওকে ধাওয়া করা সৈন্যগুলোর উপড়ে। ফয়সাল আর কিছু চিন্তা করতে পারলনা। চোখ বন্ধ করে, নিজের সমস্ত শক্তি নিয়ে তিনটা খুলিতে তর্জনী, মধ্যমা আর অনামিকা চেপে ধরল। গত কিছুক্ষণের দৌড়ানি’র হাঁপানি এখনও যায়নি। এত বজ্রপাতের মাঝেও, নিজের প্রতিটা হার্টবিট শুনতে পাচ্ছে সে। হঠাত করে কিছু একটা বাধ সাধল।

অকস্মাৎ দেয়াল পেরিয়ে কোত্থেকে উটকো সাইজের এক সৈন্য এসে ওর আঙ্গুলের উপর কুড়াল দিয়ে কোপাতে লাগল। প্রতিটা আঘাতে ফয়সাল ব্যাথায় কুঁকড়ে উঠছিল। কিন্তু তারপরও সে আঙ্গুল গুলো কারেন্টের খাম্বায় খুলির উপর চেপে ধরল। আর হঠাত করে সে দেখল এই দিক বরাবর, একেবারে ওর মুখের সামনেই আর একটা খুলি আছে। ও বুঝতে পারছিল না কি করবে। কোনমতে নিজের ব্যাল্যান্স সামলে নিল। তারপর বাম হাত দিয়ে খুলিটাকে চেপে ধরে কিছুক্ষণ রাখতেই, বিশাল এক বজ্রপাত এসে কুঠারওয়ালা সেই সৈন্যের মাথার উপর পড়ল।

অবশেষে ফয়সাল এই সব সৈন্যদের হাত থেকে বাঁচল। খাম্বার যে পাশে ও ঝুলছিল, সেখান থেকে বের হয়ে গিয়ে খুঁজতে লাগল কিভাবে দ্বীপ থেকে পালাবে। এই দ্বীপে আর নাহ।

কিছুদূর হাঁটার পরে ও দেখল, পাশের একটা টিলাতে ঘাসের উপর একটা জ্যাকেট পড়ে আছে। দেখে মনে হল এটা ওরই জ্যাকেট। ওর কেন যেন Deja Vu রকমের একটা অনুভূতি হল। মনে হল, সকাল বেলা ও এখানেই ছিল। কারও একজন এর সাথে সুর্যোদয় দেখতে বের হয়েছিল। দুজন মিলে হাঁটতে হাঁটতে দ্বীপের এদিকটায় আসছিল। তারপর একটা জাদুঘরে ঢুকছিল। জাদুঘরে পুরানো রাজ-রাজাদের অনেক কিছুই সাজানো ছিল। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সেরকম কোন জাদুঘর এই দ্বীপে নেই। কিংবা এই দ্বীপে ওরা কিভাবে/কখন আসছে সেসব কিছুই মনে করতে পারল না।

জ্যাকেটটা নিয়ে হাতে পেঁচিয়ে নিল। তারপর সামনে হাঁটতে লাগল। দেখল কয়েকটা প্লাটফর্মে সারি সারি করে ছোট ছোট নৌকা বাধা। আরও কিছুদুর এগিয়ে গিয়ে দেখল একটা উষ্কখুষ্ক টাইপের লোক চেচাচ্ছে, “দ্বীপের জাহাজ ওইদিকে, দ্বীপের জাহাজ ওইদিকে”। আশেপাশে আর কোন লোক নাই, তারপরও এই লোক চেঁচাচ্ছে কেন, সেটা চিন্তা করতে করতে ফয়সাল জাহাজের দিকে হাঁটা দিল। জাহাজ কি খুঁজে পাবে ফয়সাল?


টূম্পা কাহিনী

by Md Imran Hasan Hira

— সাইফাই গল্পের গুষ্টি কিলাই —

৩০১৭  সালের একদিন বিকাল বেলা। টুম্পাদের স্কুল ছুটি হয় বিকাল তিনটার সময়। টুম্পাদের এই স্কুলটা আজব একটা স্কুল। অবশ্য পৃথিবীর বাইরে এরকম স্কুল এটাই প্রথম।

প্রতিদিন পৃথিবী থেকে কয়েকটা সোলার সিস্টেম পেরিয়ে অন্য একটা গ্রহে গিয়ে ক্লাস করা একটু ঝামেলাই বটে। কিন্তু টূম্পার অভ্যাস হয়ে গেছে। এই স্কুলটাতে অনেক মজা আছে। টুম্পার বাসা থেকে স্কুলটা খুব কাছে। ওর বাসার দুই ব্লক সামনেই স্পেস শাটলের স্টেশন আছে। একটা স্পেস শাটলে উঠে কয়েক মিনিটেই সাই করে চলে আসা যায়। কয়েক আলোকবর্ষ দুরের গ্রহে এরকম দ্রুতগতিতে চলার ব্যাপারটা, এখন থেকে হাজার বছর আগে পুরাপুরি অবিশ্বাস্য ছিল। কিন্তু বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে মানুষ যে কত এগিয়ে গেছে, সেটা এই স্পেস শাটলগুলো না দেখলে বুঝা যেত না।

পৃথিবী ছাড়াও আরও পনেরটা গ্রহ থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা আসে এখানে ক্লাস করতে। অন্য যারা আসে, ওরাও বেশ মজার। মিটকিট গ্রহ থেকে দুইটা রোবট আসে ওদের সাথে পড়তে। পিটাপাস গ্রহ থেকে কয়েকজন আসে। এদের একজনের আবার তিনটা চোখ। এটা নিয়ে যদিও ওর অন্য বন্ধুরা হাসাহাসি করে, কিন্তু টূম্পা কখনও এগুলো নিয়ে হাসাহাসি করে না। কারন টূম্পা জানে যে পৃথিবী ছাড়াও অন্য গ্রহের যারা আছে, তাদের একেকজন একেক রকম হবে, এটাই স্বাভাবিক। এতে হাসির কিছু নেই। Read the rest of this entry »


Why does most people find Sun hot and Moon relaxing ?

by Md Imran Hasan Hira

Sun is definitely Hot. Yeah, it’s 40+ degree celsius in some places in summer. While that varies country to country, but most of the time Sun is the representation of Power ( spoiler: it’s a star ) . And on the other hand, Moon is the representation for tenderness, love, relaxation. Is it just because the Sun is a star and the Moon is a satellite ?

I think Star vs Satellite thing is kinda true. But there is something more. It just not the fact. There are history associated.

Back from human civilization, people work in days and take off at night. Well, at least that’s what “civilized people” now a days do. Days are good for working because there are lights :p Obvious fact. They also play games, work hard in the field, move houses…all these happen during daytime. So they started associating the energetic activities with the brightest thing, Sun.

And when people come back home after work, see the Moon on the sky, it’s kind of already relaxing from work and they enjoy the beauty with other charming activities i.e. moonlit dinner, rooftop gossiping, gossiping over the playground with the Moon over the sky, taking night bus journeys looking through the window to the Moon over cornfield…etc. All these activities are kind of soothing and makes a association.


Give me back the original tune

by Md Imran Hasan Hira

Have you ever had this feeling, where you listened a music and then all of a sudden you can’t find the original tone in that music?

So, I was listening a music from youtube for couple of days (yeah I fall looped). But one night I had a bad sleep and in the morning when the music is playing I just can’t recognize the original tone. It’s changed. I checked the url, it looks same, checked from my browsing history, it’s the same music. But somehow I just don’t recognize it as I heard the night ago.

I tried to listen it couple of times, but every time I hear it, I find it quite different. The beats are slow, the tone jumps are different. I search in youtube with same music and they all sound different. The main difference is that the new tune (possibly it’s just my perception) has extra layer of push on every ending beat for a line. And finding it not similar to the one I heard before, gives me a feeling that someone is mocking the music.


General purpose Anomaly detection and Alerting system

by Md Imran Hasan Hira
এইটা একটা ফান প্রোজেক্ট হিসেবে চিন্তাভাবনা করার জন্যে বানানো। প্রোজেক্টের নাম General purpose Anomaly detection and Alerting system । লেভেল ২ বা এর উপরে যারা আছ মূলত তাদের জন্য 🙂
বিভিন্ন কোম্পানিতে সিস্টেম অটোমেটিক মেইন্টেইন করার জন্য মনিটরিং দরকার হয়। বিভিন্ন রকমের মনিটরিং হতে পারে। যেমন Dhaka Stock Exchange সিস্টেমে প্রতি মিনিটে কতগুলো Transaction হচ্ছে, কোন পেমেন্ট সিস্টেম যেমন iPay তে প্রতি সেকেন্ডে কোন কারেন্সিতে কত টাকা ট্রান্সফার হচ্ছে, কোন অনলাইন কলিং সিস্টেম যেমন IPVision এর RingID এ প্রতি মিনিটে কয়টা ফোনকল হচ্ছে, FieldBuzz এর সিস্টেমে প্রতিঘণ্টায় কতগুলো এন্ট্রি সাবমিট হচ্ছে, গ্রামীণফোনের মত সিস্টেমে প্রতি ঘণ্টায় কয়টা FnF update রিকোয়েস্ট হচ্ছে, …… এরকম অনেক রকমের মনিটরিং।
 
তো এই মনিটরিং সিষ্টেমের একটা বিরাট অংশ হচ্ছে, কোন রকম ঝামেলা হলে যথাযথ মানুষকে Alert করা। Automated Alerting ব্যাপারটা খুব একটা সহজ কাজ নয়। Anomaly Detection করতে হবে। একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এই ব্যাপারটা Automate করতে পারার কাজটা বেশ মজার। Anomaly হইল, একটা ডাটা সাধারণভাবে যেমন হওয়ার কথা, তেমন না থাকা। যেমন, কোন ডাটাবেজে প্রতি মিনিটে হয়ত ২০,০০০ টা Select query হইত, কিন্তু হঠাত করে সেটা কমে মিনিটে ৩৫টা হচ্ছে। নিশ্চয়ই কোন একটা গণ্ডগোল বেধেছে।
 

Read the rest of this entry »


ভেরেণ্ডা ভাজি

by Md Imran Hasan Hira

: আসসালামু আলাইকুম
:
ওয়ালাইকুম আস সালাম, কেমন আছেন ?
:
আলহামদুলিল্লাহ ভাল। তোমার কি খবর ?
:
খবর ভালই। সারাদিন ধরে ভেরেণ্ডা ভাজলাম। এখন সেটা দিয়ে কি করব ভাবতেছি।
:
টেস্ট কেমন হইছে ? ভাল হইলে বাসায় নিয়ে এসো
:
হাহা
:
কি, আসতেছ?
:
নাহ, ভেরেণ্ডা এতই মজা হইছে যে নিজেই সব খেয়ে ফেলছি। আমি আবার খুব ভাল রান্না পারি, জানেনই তো।
:
ইয়েস, এটাই বলবা ভাবছিলাম।
:
মানে, এতই ভাল রান্না পারি যে, কাউকে দাওয়াত দেবার দুঃসাহস হয়নাই এখনও :p
:
হুম জানলাম, কাল কি রান্না করবা ?
:
কালকে তো অফিস খোলা, দুপুরে আমার জন্য স্পেশাল রান্না আছে। CEO কে বলে রেখেছিলাম, বোয়াল মাছের ঝোল, আর করল্লা ভাজি। সাথে ডাল, আর ডিমভর্তা।
: Guest
হিসাবে যাওয়া যাবে? করল্লা খুব প্রিয় খাবার কিনা।
:
অবশ্যই যাওয়া যাবে। চলে আসেন কালকে।
: আইটেম গুলা ঠিক থাকবে তো ?
: বাবুর্চি কে বলে রাখব, যাতে করে একজনের জন্য বেশী বাজার করে রাখে।
: CEO কে বললে ভাল হতো মনে হয়
: হুম। এক কাজ করলে কেমন হয়, ভাইয়া কে CEO পোস্টে দাড় করিয়ে দেই :p ভাইয়ার জন্য তো এসব দুই আঙ্গুলের ব্যাপার। এক আঙ্গুল দিয়ে অফিস চালাবে, আর আরেক আঙ্গুল দিয়ে করল্লা ভাজি করতে ইশারা করবে 😀 😀 ব্যাস, ভাইয়াও খুশী, আমরাও মনে করেন পেটপুরে কিছু খেতে পারব 🙂
: ভেবে দেখি, তবে প্রস্তাবটি খারাপ না
: Ok, Deal!
: হুম তাইলে একদিন আসো চানাচুর মাখা খাইতে খাইতে আলাপ করা যাবে
: আচ্ছা, চলে আসব 🙂


Value of fruits

by Md Imran Hasan Hira

In my country, there is a tradition to buy fruits while seeing patients in Hospital. It became a custom and I am seeing it since my childhood.

One thing that triggered me always, why fruits? Why not regular rice / bread ? Why not cash money ? Why not vitamin/protien bar ? And I can not find any convincing answer. So I came up with a hypothesis. This note is about a stupid hypothesis.

I think People express love to their closest people. And there are several way to express love. You can express in words, like saying “Hey, I really like you” . Or it can be a little bit less in words but more in action. An example could be, working with the things that your beloved ones like. You take care of them and hence express your love via something else. That something else, could be buying a diamond ring, or it could be just saying hello every morning, it could be planning to be together for fifty years. It could be helping them in different times, being with them.

Whatever way people express their love, it becomes a tradition and whenever other people on the society sees these ways, it impact their thoughts as well. And the next time a different person thinks about showing love, they think of it. Then they also tries to do similar thing, thinking of something that is definitely different that normal, something special.

Now, the question what can be something special ? I think while human were living in the jungle, they came to know about fruits. And fruits takes longer time to get. You can not just row a seed and get a fruit immediately, at least not as of today. You gotta wait till the plants grow bigger, wait till the flowers came, pollination happens, a green fruits appears. Then wait till it ripe and you can finally pick it with joy. This waiting time makes the fruit collection more special.

Historically, the more you crave for a certain thing, the more association you make with, the more important it becomes in your life. So, that’s how fruit became a symbol of something very important. And you buy it whenever you feel like showing something special for someone in hospital.

P.S. Scientific fact: Fruit contains a lot of vitamin, minerals and fiber which are in general good for health. But these nutritions are also met by vegetables in a similar manner if not more. Fruit just got the benefit of “craving till it grows” effect. It’s very sad that, in our society, a bunch of spinach doesn’t look good as a present as much of a pack of grapes.


Theme by Ali Han | Copyright 2025 Md Imran Hasan Hira | Powered by WordPress