"We human being, always find a solution, maybe not today, but if you really want to solve a problem, there’s always a way" – Ma Yun @ Stanford, 2013

Summer Party and Satisfaction Function

by Md Imran Hasan Hira

It was one fine evening of June. It’s the evening for summer party. The company arranges these type of events every year, so that the employees get the opportunity of knowing each other, extend their networks and have more comfortable work environment. It’s Summer Party……yeeeeee. Everybody already left office to join the party, except two morons.

: Hey, why are you still in the office ? It’s 6:00pm already!
: I am working on something.
: Hmm, are you not going to the party ?
: Nah, I like working.
: I saw you made some commits at very early morning. And you are still here, this late. How long do you work normally ?
: Just like this. Basically, I like to work.
: Well, working is good. There is nothing to blame. I used to be workaholic too.
: What happened then ?
: Nothing much, I am still workaholic :p
: Work is fun 🙂
: Yeah, of course. However, my satisfaction function changed a bit from time to time.
: What is a satisfaction function?
: The function that drives my feeling of happiness.
: How does it work?
: Basically I updated the function. Previously, when I found out that I am missing something, I used to be unhappy.
: Ok.
: But, then I added an extra step. Whenever, I found something that I didn’t achieve, I ask myself – “Do I want that?”, if the answer is “No”, then I don’t need to be unhappy. If the answer is Yes, then I ask the same question – “Do I really want it?”.
: Interesting.
: Yeah, if the answer to the second question is again “No”, which means I don’t necessarily want that, then I’m good with my happy state. But, if the answer is again “Yes”, I ask myself the last question – “What can I do to achieve that?” . That’s how I drive my happiness function from scattered thinking to a methodological way of work steps 🙂
: That’s a nice way of thinking.
: It actually finds the sweet balance between what I can achieve and what I want to achieve. I’m not sure if it will work for everyone, but for me it is working 🙂
: ah, there is nothing wrong in trying. I might want to apply that too. Thanks for sharing.
: You are welcome. I gotta run, enjoy your work and the weekend.
: You too, enjoy the party as well.


Five rule of thumb for a backend developer

by Md Imran Hasan Hira
Five rules of thumb for a backend developer, so that your peer can live a happy life.
  1. The name populate_data() doesn’t help much. The first question comes up to mind – What kind of data? So if there is name for your data, use that, instead of just data.
  2. Instead of warning fixed or bug fix, please write at least an oneliner of what warning you fixed.
  3. And then, instead of just fixed the warning, include the actual full error/warning message from stacktrace at the end of commit message.
  4. The names process() / execute() / handle() is ok in case of library/framework methods. But for general purpose, please specify what you are processing/executing/handling. For example process_million_dolar_payment() / execute_superman_command() / handle_http_request() …etc. At least try to use longer if you can. It helps with fewer grep results.
  5. Don’t have any on top of my head now :p

How to keep your brainchild alive

by Md Imran Hasan Hira

This note is about maintaining a system, putting much effort, growing it like your baby and then doing (or not doing) something that will let your brainchild die.

Reasons that make a kid dead

I found several common causes that can contribute to make a system dying –

  • Writing complex code – I have to say the obvious truth, Complex Code is hard to understand. Creating a new domain to solve an existing domain, may need rethinking.
  • Not enough training/education – If you haven’t educate other people about your system and there aren’t enough interested people with knowledge to maintain the system, it’s hard to continue.
  • Hacking without healing – Hacking is good, but if we don’t clean the patch ( as part of homework ), future patches on top of existing one, will create cavity into the system. Hack & Improve is better than Hack & Forget.

Now, if we see these as problem, we can find a way the fix them. One important part is to have enough educated people. To get people to jump in, we have to spread the knowledge among other developers. And that’s the hardest part.

Preparing new parents for your brainchild

How does a developer feel interest on a item / project ?

  1. Because it’s on the backlog
  2. It looks promising on the business outcome
  3. It looks super cool and challenging
  4. Wow, this helps other peers ( as well as humanity )
  5. ……etc.

How can we attract other parents, if the business logic is too complex?

Building the solution with one man army is not a scalable process. Old commanders will eventually retire one day ( 🙁 ). Newer soldiers will join the force. So the system need to be simple enough for those people to start with, to get into the system. Or, or, or, at least tasty enough to be allured.

Finding solution for complex business problems isn’t easy. Also, “easy” is a relative term. For a community, it depends upon average level of agreement  of complexity. It depends upon culture, depends upon way of working.  And then there are wars between tabs vs spaces , roles vs flat duplicates, subclasses vs copy/pastes, one liners vs details,  inline brackets vs newline brackets, ……………….endless. While we can’t agree on all of them, we can communicate and enhance our perception towards these, which in turn might help in agreement between concepts.

I myself, don’t know the best solution to attract new parent for a brainchild, and this also depends upon specifics. But these are my thoughts to remember while building a new system.

Finally, I think it’s all about being updated. Being updated with the styles, experiences, best practices. May be including the explorations of new generation trends, and if they fit, embracing them, if they don’t, fighting against them. Happy fighting and saving all kids 🙂

( In a mission of saving all the kids, Because we can, and we will )
Imran Hira


Let’s go the Sun

by Md Imran Hasan Hira

Electrical And Computer engineering building
: Mom, where are we going?
: To the Sun.
: But, it’s too hot there.
: Yeah, it’s also much brighter there.
: Mom, why do all people go to the Sun ?
: Because, that’s where we are supposed to go.
: What will happen if we can’t reach there ?
: Then we will lose.
: What will happen if we lose ?
: We won’t be able to see the things that other people saw already.
: Why do we need to see them ?
: Hmm, that’s a nice question. You have become mischievous these days 🙂 I don’t know the answer yet.
: Ok. Can’t we go to the Moon ?
: Moon will appear soon, we will go there as well.

( The photo is taken in front of Electrical & Computer building, BUET on January 3, 2013 )


পহেলা বৈশাখ – ১৪২৪

by Md Imran Hasan Hira

bengali-new-year-1424

( আজ পহেলা বৈশাখ। বাবা মা এর সাথে ঘুরতে বেরিয়েছে জারিফ)
: এইটা কোথায় নিয়ে আসলা?
: তুমি না বলছিলা মেলায় যাবা, এইটা বৈশাখী মেলা, আব্বু।
: আশেপাশে এত মানুষ কেন?
: বছরের প্রথম দিনে এরা সবাই আনন্দ করতে নেমেছে, তাই এত মানুষ।
: আনন্দ করতে এত মানুষ লাগে?
: হা হা, একাও মজা করা যায়, তবে সবাই মিলে থাকলে অনেক বেশী মজা করা যায়।
: সবাই মিলে থাকলে বেশী মজা কেন হয়?
: তুমি যখন নানাবাড়ি/দাদাবাড়ী বেড়াতে যাও, তখন যেররকম অনেক মজা হয়, অনেকটা সেরকম।
: আচ্ছা, নানাবাড়ি/দাদাবাড়ী আবার কবে যাব?
: যাব আব্বু, সামনের ছুটিতেই যাব।
: কি শুরু করছ তোমরা দুইজনে! এইসব গুরুগম্ভীর আলোচনা রাখ, আস ছবি তুলি 🙂 


Just being there should be appreciated

by Md Imran Hasan Hira

আমরা অনেক সময় মুখ ফসকে বলেই ফেলিআমাদের রাজনীতিতে ভাল লোক কেউ আছে নাকি!”। ঢালাওভাবে এই কথাটা আমার কাছে খুবই খারাপ লাগে। আমার কাছে বরং, ব্যাপারটা উল্টোই মনে হয়। 

রাজনীতি ব্যাপারটা আমার কাছে অনেকটা একটা প্রতিষ্ঠান (Organization) এর মত মনে হয়। এইটা এমন একটা প্রতিষ্ঠান, যে কিনা সারা দেশকে চালাবার ক্ষমতা রাখে। এটা এমন একটা সিস্টেম, যেখান থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আমাদের দেশের সকল মানুষের জন্য কিভাবে আমাদের সম্পদ গুলো বরাদ্দ করা হবে। এবং কারা এই সিদ্দ্বান্তগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে, সেটাও এই রাজনীতির অংশ। সুতরাং, রাজনীতি খারাপ বলে এই ধরনের বড় ব্যাপারগুলো থেকে আমরা নিজেদের আলাদা করে রাখতে পারিনা। রাখলে বরং সেটা বোকামিই হবে। অনেকটাআপনার সিদ্বান্ত আমার পছন্দ না, কিন্তু আমার আর কিছু করার নাইধরনের বোকামি। 

বর্তমান সংসদ সদস্য বা মন্ত্রীরা না থাকলে এই সিস্টেমটাই চলতনা। সিস্টেম না চললে কি হত, সেটা হলফ করে কেউ বলতে পারবেনা। হয়ত এর থেকে খারাপ কিছু হইত, অথবা  ভাল কিছু হইত। কিন্তু যতদিন পর্যন্ত সেইটা না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত বর্তমান সিস্টেমটা যারা চালাচ্ছে, তাদেরকে অন্তত একটা ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ, অনেক অনেক মেধাবীরা, এই জিনিশটা নোংরা অপবাদ দিয়ে, এখানে আসতে চায়না। আর এই রকম নোংরা জিনিস জেনেও যারা এখনও এইখানে আছে, তাদের খারাপ কাজগুলো বাদে, শুধুমাত্র দায়িত্ব নেওয়ার জন্য হলেও তারা অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।

দেশ পরিচালনা করা সহজ ব্যাপার নয়। গণতন্ত্র নিয়ে একটা কথা অনেকেই বলেন “Democracy is not the right solution, but no one has implemented a better one yet”। রাজনীতি ব্যাপারটাও তেমনি যথেষ্ট জটিল। শতশত মানুষের উপর একটা সিদ্বান্ত নেওয়ার সময় অনেক চিন্তা ভাবনা করে নিতে হয়। এটা ঠিক যে বেশিরভাগ সময়, দুর্নীতির কবলে পড়ে সঠিক সিদ্বান্ত নেওয়া হয়না। এই জায়গাটাতেই অনেকের আপত্তি থাকে, কেন এই রকম একটা পদে থেকে একটা মানুষ দুর্নীতি করতে পারে! দুর্নীতি করা অবশ্যই খারাপ। সেখানে কোন দ্বিমত নেই। এখানে আমার মুল কথা হচ্ছে, কেউ যদি দুর্নীতি নাও করতে চায়, সেইটা দেখা যাবে দুর্নীতিগ্রস্থ সিস্টেমের কারণে সৎ থাকা সম্ভব হয়ে পড়েনা। এবং  দুর্ভাগ্যবশত, ঐতিহাসিক কারণে ( Historical Reason ), আমাদের  সিস্টেমটা ইতোমধ্যে দুর্নীতিগ্রস্থ হয়ে বসে আছে। সেকারণে, এইখানে গুটিকয়েক লোক এসে হুট করেই সব পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেনা।

এখানে একটা প্রশ্ন থেকে যাবে, তাহলে কি আমরা আমাদের প্রতিনিধিদের ভুল সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাবোনা ? ভুল সিদ্বান্তের প্রতিবাদ অবশ্যই জানাতে হবে। সেটা করার দুটো উপায় আছে –

  1. সিস্টেম গ্রহণ করবে এমন কোন উপায়ে চেষ্টা করা। ব্যাপারটা সময়সাপেক্ষ এবং জটিল হলেও আমাদের সিস্টেমে এটাই একমাত্র পদ্ধতিগত সমাধান। যেমন, কোন কাজে সাহায্য না পেয়ে কাস্টমার সার্ভিসে কল করা। অথবা বিভিন্ন অধিকার আইন অনুযায়ী মামলা করা।
  2. বিদ্রোহ করা। বিদ্রোহ সফল হলে সেটার ফল অনেক দ্রুতই আসে, কিন্তু সফল করতে যে পরিমাণ সক্রিয়ন শক্তি লাগে, সেটা সবসময় থাকে না। এই কারণে খুব কম সংখ্যক বিদ্রোহই এ পর্যন্ত সফল হয়েছে। আমাদের ‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধও অনেকটা এরকম একটা সফল বিদ্রোহ।

সে যাই হোক, বিদ্রোহ করার সময়, অনেকেই বলে ফেলেন, যে অমুক পদে বসে তমুক যা ইচ্ছা তাই করছেন। আরে বাবা, অমুক পদে তো সে এমনি এমনি বসেনাই, হয় আমরাই ভোট দিয়ে তাকে বসিয়েছি, অথবা সে ফাকা মাঠে গোল দিয়েছে। মাঠ ফাকা না থাকলে হয়ত পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত। তাই, এই ক্ষেত্রে মাঠ কিভাবে  ফাকা না রাখা যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা খুব গুরুত্বপুর্ন।

রাজনীতি আমার কাছে একটা সেলফ ব্যালাঞ্চড সিস্টেম মনে হয়। এই ধরনের সিস্টেম, স্বয়ংক্রিয় ভাবেসিস্টেমকে নষ্ট করতে পারেএমন লোককে সিস্টেমের উপরে উঠতে দেয়না। অথবা, যাদেরকে উপরে উঠতে দেয়, তারা ততদিনে “সিস্টেম নষ্ট করা যাবেনা” এই ধারনায় খাপ খেয়ে নেয়। আসল কাহিনী হয়, দিনের পর দিন ধরে এই লুপ চলতে থাকে। এই লুপকে ভাঙতে হলে, আস্তে আস্তে ভাল মানুষদের সিস্টেমে ঢুকতে হবে (বিগত কয়েক বছরে এই ব্যাপারটা হচ্ছে)। অল্প অল্প করে সিস্টেমকে তৃনমূল পর্যায় থেকে বিশুদ্ধ করার এই পদ্ধতি আমাদের সিস্টেমে লম্বা সময়ে ভাল প্রভাব ফেলতে বাধ্য।


বেশ পরিষ্কার একটা সকাল

by Md Imran Hasan Hira

আজকের সকালটা বেশ পরিষ্কার। শোবার ঘরের পর্দাটার ফাঁক দিয়ে আলতো করে সকালের মিষ্টি রোদটা এসে বিছানার পাশের টেবিল ল্যাম্পের উপর পড়ছে। গতদিনও সকালে মিষ্টি রোদ ছিল, কিন্তু পর্দা টানানো ছিল বলে আজকের মত এত পরিষ্কার ছিলনা। বেশ কিছুদিন ধরে শীত শীত ভাবটা একটু বেশী। কম্বল ছেড়ে উঠতেই ইচ্ছা করে না।
আরেহ, এত সকালে ঘুম থেকে উঠে গেছ!
সু প্রভাত!
বাব্বাহ! বেশ খোশ মেজাজে আছ মনে হচ্ছে। ঘুম থেকে উঠেই সাহিত্য শুরু করে দিয়েছ!
সাহিত্য কই দেখলে, অনেকদিন পর একটা জম্পেশ ঘুম দিলাম।
হুমম, অন্যান্য দিন ঘুমের ভিতর কেউ বিরক্ত করে বুঝি!
তা তো একটু করেই।
চা খাবে?
নাহ, চা খাব না।
কফি বানিয়ে দেই?
কফি পেলে মন্দ হয় না। আচ্ছা, আজকে বরং আমিই কফি বানাই।
(
কিচেনের ক্যাবিনেটগুলাতে কিছুক্ষণ খুঁজাখুঁজির পর )
এই, নেসক্যাফের কৌটাটা কই রেখেছ?
হয়েছে! তুমি বানাবে ছাই, একটা কৌটাই খুঁজে পাচ্ছনা! দেখি দাও আমাকে।
এই জন্যই তো তুমি এত্তগুলা ভাল।
আর ঢং করতে হবেনা। আমি আছি বলে জিনিসগুলো অন্তত চাইলে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে, তোমার মত আউলাঝাউলা হলে তো খবরই ছিল।
আহা, তুমি সবকিছু যেভাবে গুছিয়ে রাখ, তাতে আমার কফির কৌটা খুঁজার কি দরকার! খালি তোমাকে খুঁজে পেলেই হল।
তা আর বলতে। এই, হচ্ছেটা কি!
– 
কি হচ্ছে আবার, কিছুই হচ্ছে না।
একদম শয়তানি করবানা এখন।
আচ্ছা, ঠিক আছে করবনা।
কফি বানিয়ে দিচ্ছি, তারপর নাশতা খেয়ে সোজা অফিসে চলে যাবা।
জো হুকুম। তুমি বেরোবে না ?
হ্যা বের হব তো। একসাথেই বের হব।

বাসার সামনের কাগজীফুলের ডালে ফুলগুলো আজকে কড়া গোলাপি রঙ ছড়িয়ে বসে আছে। দরজা খুলে ফুলগুলো দেখলে যে কারও মন ভাল হয়ে যেতে বাধ্য। তার উপর আবার পাশেই রজনীগন্ধা ফুটবে কিছুদিন পরে। সবকিছু সামলানোর পরে আবার কি সুন্দর করে এই কাজগুলো যে ও করে!


অকারণ প্রশ্ন

by Md Imran Hasan Hira

১। মানুষ অসুস্থ রোগী দেখতে যাওয়ার সময় ঘাস পাতা না কিনে ফল কেন কিনে ?
২। একজনের দোতলা একটা বাড়ি থাকার পরেও আরেকটা বাড়ি কেন বানায় ? ছেলেমেয়েদের নিজস্ব উন্নতি নিশ্চিত না করে কেন তাদের ভবিষ্যতের থাকার কথা চিন্তা করে ?
৩। দুধের মধ্যে কি খালি পুষ্টিই আছে নাকি অন্য কোন কারণে মানুষ মনে করে এইটা সেরা খাবার ?
৪। আমরা কেন ছেলে মেয়েদের বলি পড়াশুনা করে অনেক বড় হতে হবে ? অনেক বড় না হলে কি হবে ?
৫। সোনা আর হীরা দুইটাই বছরের পর বছর টিকে জানার পরেও মানুষ কেন বেশি টাকা দিয়ে হীরার আংটি কিনে ?
৬। মানুষের ভিতরে দৌড় প্রতিযোগিতা কবে থেকে শুরু হল ? কিভাবে তারা এটা চিন্তা করল যে কয়েকজন মিলে একসাথে একটা জিনিস শুরু করবে আর যে আগে শেষ করতে পারবে সেই জিতবে ? এটা কি শুধুই খেলা নাকি শক্তি পরীক্ষা নাকি অন্য কিছু ?


পুরান ঢাকার বিখ্যাত আর জনপ্রিয় খাবারের দোকানের তালিকা

by Md Imran Hasan Hira

বিঃদ্রঃ ইহা একটি কপি/পেস্ট মূলক নিবন্ধ।

পুরান ঢাকার বিখ্যাত আর জনপ্রিয় খাবারের দোকানের তালিকা :

১. হোটেল আল-রাজ্জাকের কাচ্চি, গ্লাসি, মোরগ পোলাও।
২. লালবাগ রয়্যালের কাচ্চি, জাফরান-বাদামের শরবত, চিকেন টিক্কা আর সেরা লাবান, কাশ্মীরী নান।
৩. নবাবপুর রোডে হোটেল স্টার এর খাসির লেকুশ, চিংড়ি ,ফালুদা।
৪. নবাবপুর আরজু হোটেল এর মোরগ পোলাও, নাশতা আর কাচ্চি।
৫. নারিন্দার ঝুনু বিরিয়ানি
৬. নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানি।
৭. নাজিমুদ্দিন রোডের হোটেল নিরবের অনেক ধরনের ভর্তা।
৮. নাজিরা বাজারের হাজি বিরিয়ানি এর উল্টা দিকের হানিফের বিরিয়ানি।
৯. বংশালের শমসের আলীর ভূনা খিচুড়ি, কাটারী পোলাও।
১০. নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব আর গুরদার।
১১. বেচারাম দেউরীতে অবস্থিত নান্না বিরিয়ানি এর মোরগ-পোলাও।
১২. ঠাটারীবাজার স্টার এর কাচ্চি বিরিয়ানি, লেগ রোস্ট আর ফালুদা।
১৩. ঠাটারী বাজারের গ্রিন সুইটস এর আমিত্তি, জিলাপি।
১৪. রায় সাহেব বাজারের গলিতে মাখন মিয়ার পোলাও।
১৫. সুত্রাপুর বাজারের রহিম মিয়ার খাসির বিরিয়ানি।
১৬. গেন্ডারিয়ার রহমানিয়া এর কাবাব।
১৭. কলতাবাজারের নাসির হোটেলের বিখ্যাত গরুর মাংস আর পরাটা ।
১৮. ভিক্টোরিয়া পার্কের সুলতান ভাইয়ের চা ১।
১৯. দয়াগঞ্জের সিটি বিরিয়ানি ও কাচ্চি ।
২০. নারিন্দার সফর বিরিয়ানি ।
২১. আরমানিটোলা তারা মসজিদের পাশে জুম্মন মামার চটপটি ।
২২. সিদ্দিক বাজারের মাজাহার সুইটস ।
২৩. সুত্রাপুর ডালপট্টির বুদ্ধুর পুরি ।
২৪. আবুল হাসনাত রোড এর কলকাতা কাচ্চি ঘর ।
২৫. রায় সাহেব বাজারের বিউটি লাচ্ছি আর চকবাজারের নুরানী শরবত।
২৬. গেন্ডারিয়ার সোনা মিয়ার দই।
২৭. লালবাগ মোড় এর মীরা মিয়ার চিকেন ফ্রাই আর গরুর শিক।
২৮. লালবাগ চৌরাস্তার খেতাপুরি।
২৯. মতিঝিল শাপলা চত্বর হিরাঝিলের চা।
৩০. নাজিরা বাজারের ডালরুটি ।
৩১. গেন্ডারিয়া ভাটিখানার হাসেম বাঙ্গালির ডালপুরি ।
৩২. রায়সাহেব বাজারের আল ইসলামের মোরগ পোলাও, চিকেন টিক্কা।
৩৩. বাংলাবাজারের বিখ্যাত কাফে কর্নার এর কাকলেট ও চপ।
৩৪. বাংলাবাজারের বিখ্যাত চৌরঙ্গী হোটেলের পরাটা, ডাল ।
৩৫. রায়সাহেব বাজারে কাফে ইউসুফের নান ও চিকেন টিক্কা ।
৩৬. নবাব পুরের মরণ চাঁদ মিষ্টির দোকানের ভাজি-পরোটা, মিষ্টি ও টক দই ।
৩৭. লক্ষীবাজার এর মাসহুর সুইটমিট এর লুচি, ভাজি আর ডাল।
৩৮. লালবাগের পাক-পাঞ্জাতন এর মজার তেহারি ।
৩৯. দয়াগঞ্জ এর ঢাকা কাবাব ।
৪০. ওয়াইজ ঘাটের নানা রেঁস্তোরা ।
৪১. শাখারী বাজারের অমূল্য সুইটস এর পরোটা-ভাজি ।
৪২. তাতিবাজারের কাশ্মীর এর কাচ্চি।
৪৩. নারিন্দায় সৌরভ এর মাঠা আর ছানা ।
৪৪. আবুল হাসনাত রোডের কলকাতা কাচ্চি ঘর।
৪৫. আবুল হাসনাত রোডের দয়াল সুইটস এর মিষ্টি।
৪৬. নারিন্দায় অবস্থিত রাসেল হোটেলের নাশতা ।
৪৭. ঠাটারী বাজারের বটতলার কাবাব ।
৪৮. টিপু সুলতান রোডে অবস্থিত হোটেল খান এর টাকি মাছের পুরি।
৪৯. লক্ষীবাজার পাতলাখান লেনের লুচি-ভাজি ।
৫০. বেচারাম দেউড়িতে হাজী ইমাম এর বিরিয়ানি ।


BSADD – BUET System Analysis, Design and Development group

by Md Imran Hasan Hira

বেশ কয়েক বছর আগে, ডিপার্টমেন্টে আমরা কয়েকজন মিলে সিস্টেম ডিজাইন নিয়ে কিছু কাজ শুরু করেছিলাম। আমরা বলতে আমরা ‘০৭ এর বেশ কয়েকজন আর ‘০৮ এর কয়েকজন। স্যাররা অবশ্য অনেক হেল্প করেছিলেন, যেমন সেশনগুলো অ্যারেঞ্জ করতে ডিপার্টমেন্টের পারমিশন এর জন্য দৌড়াদৌড়ি তো আছেই, সেটা ছাড়াও স্যাররা আমাদের ব্যপক উৎসাহ দিতেন সেশনগুলা নেওয়ার জন্য। লতিফ স্যারের একটা কথা এখনও মনে পরে, স্যারের কাছে BSADD এর কোন কিছু নিয়ে গেলেই উনি বলতেন “I appreciate”, কথাটা শুনতে খুবই সাধারণ শুনায়, কিন্তু আমাদের কাছে এই লাইনটা বেশ ইন্সপায়ারিং লাগত।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, শুরুর সময়ে আমাদের লক্ষ্য ছিল সিস্টেম ডিজাইন এর কন্টেস্টগুলোতে বুয়েটের টীমরা যাতে ভাল করতে পারে, এইটা। তখন দেশে কেবলমাত্র SDDC (System Design and Development Contest) ব্যপারটা চালু হয়েছে, আমরা শুরুতে একটাতে পার্টিসিপেট করার পর মনে হল, এই দিকটাতে আমার শিখার অনেক কিছু বাকি আছে। তারপর ভাবলাম যে বুয়েটে এরকম একটা প্রাকটিস গ্রুপ থাকলে, সমস্যাগুলা নিয়ে অ্যাকাডেমিক এর বাইরেও বড় ভাইয়াদের সাথে আলোচনা করা যাবে।

তো আমরা লেভেল-৪ এ গিয়ে সেশন নেওয়া শুরু করলাম, সেশন নিতে গিয়ে মনে হল, সিস্টেম ডিজাইন শুরু করতে গেলে যে বেসিক লাগবে, সেগুলার জন্য আগে আরেকগাদা সেশন নিতে হবে ( অনেকটা chicken-egg সমস্যার মত :p )। যাই হোক, আমরা একটা ড্রাফট কোর্স প্লান করলাম। Git, Coding style, Code modularity, Class Diagram, Java basics, Web Framework, Database Connetions এইরকম বেসিক কিছু জিনিস নিয়ে।

প্রথম সেশনটা IAC’র একটা রুমে হয়েছিল। ওইটার জন্য আমরা খুব সিম্পল একটা ওয়েব আপ্লিকেশন বানিয়ে নিয়ে গেছিলাম। বাকিদের জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল, ওই আপ্লিকেশন থেকে বাগ খুঁজে বের করতে হবে। যে সবচেয়ে বেশী বাগ খুঁজে বের করতে পারবে, সেই উইনার। এইরকম করে বাকি সেশনগুলো শেষে আমরা একটা ইন্ট্রা-ডিপার্টমেন্টাল সিস্টেম ডিজাইন কনটেস্টও অ্যারেঞ্জ করছিলাম। এরপর ‘০৮, ‘০৯, ‘১০ থেকে বেশ কয়েকজন সেশন গুলো কন্টিনিউ করছে।

আমাদের দরকার ছিল একটা প্লাটফর্ম, যেখানে জুনিয়ররা অন্তত সিস্টেম ডিজাইন / রেগুলার সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট নিয়ে যে কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞেস করতে পারে। সেই হিসেবে আমরা চেষ্টা করছি জুনিয়রদের ভিতরে একটা চিন্তা করার স্কোপ তৈরী করার। একটা সফটওয়ার বানাতে গেলে হুট করে ধুপধাপ কোডে না গিয়ে, পসিবল মডিউল গুলা একটূ চিন্তা করে নেওয়া, ইন্ডাস্ট্রিতে কি কি ধরনের টুলস ব্যবহার করে সেগুলা সম্পর্কে আইডিয়া থাকা। একবার এই কমন জিনিশ গুলা মাথায় চলে আসলে তারপর ধুপধাপ কোডিং করলে সমস্যা নাই :p এখন অবশ্য অনেকের কাছেই এগুলা দু-আঙ্গুলের খেলা B| তারপরেও ইন্ডাস্ট্রিতে আমাদের বড় ভাইয়ারা যারা বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করতেছেন, তাদের নলেজ গুলা আমাদের সাথে শেয়ার করলে অন্তত ট্রেণ্ডগুলা নিয়ে আইডিয়া থাকবে।

এতক্ষণ আলোচনার পর এবার একটু গ্রুপের ঢাকঢোল পিটাই। BSADD প্লাটফর্মের একটা পার্ট হিসেবে অনেকদিন ধরে আমাদের একটা ফেসবুক গ্রুপ আছে। এখন অবশ্য আমরা একটু অলস হয়ে গেছি, তাই খালি মাঝে মাঝে বিভিন্ন আর্টিকেলের লিঙ্ক শেয়ার করি :p সব বকবকানি তো এই ফর্মাল গ্রুপে করা যায়না। যেহেতু যারা পাস করে বিভিন্ন অফিসে কাজ করছে, তাই সবার পক্ষে কোন ইভেন্ট ছাড়া ক্যাম্পাসে আসা সবসময় সম্ভব হয়না। কিন্তু, কারও যদি সিস্টেম ডিজাইন নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে, যদি হঠাৎ করে মনে হয় “আরেহ এই রকম একটা সিস্টেমের জন্য কি কি class নিলে ভাল হবে?”, মোবাইল থেকে ওয়েবে ডাটা পাঠানোর জন্য মাঝখানে আরও কোন লেয়ার লাগবে কিনা, এইরকম প্রশ্নগুলো গ্রুপে করতে পারে। তাছাড়া নিজেরা ভাল কোন রিসোর্স/আর্টিকেল পড়ে থাকলে সেগুলার লিঙ্কও শেয়ার করতে পারে, অন্তত আরও অনেকে জানবে।


Theme by Ali Han | Copyright 2025 Md Imran Hasan Hira | Powered by WordPress