"We human being, always find a solution, maybe not today, but if you really want to solve a problem, there’s always a way" – Ma Yun @ Stanford, 2013
Tag Archives: Thoughts

আচরণগত স্বয়ংক্রিয় অংশগ্রহণ

by Md Imran Hasan Hira

– ভাই কষ্ট করে একটু লোকেশনটা অন রাখেন
– লোকেশন দিয়ে কি হবে, আমরা চৌধুরী পরিবারের লোক, আমাদের করোনা ধরেনা

সমস্যাঃ কেউ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, তার সংস্পর্শে যারা যারা এসেছে, তাদের খুঁজে বের করা এবং দরকার হলে কোয়ারান্টাইন করা।

প্রযুক্তি ও আচরনগত দিক থেকে সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে আলোচনাঃ

এখানে আসলে দুইটা সমস্যা –
A. ইউজারের লোকেশন ট্রাক করার প্রযুক্তি
B. মানুষজন যাতে লোকেশন ট্রাক করা বন্ধ করে না রাখে, এটা নিশ্চিত করা

#A সমাধান করা খুবই সহজ, ব্লুটুথ + জিপিএস + মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরের টাওয়ার। যদিও গ্রামেগঞ্জে সবার স্মার্টফোন নাই, বা শহরে সবাই ইন্টারনেট অন করে রাখেনা, তারপরও একটা মোবাইল আপ্লিকেশন বানিয়ে এটা কাভার করা যেতে পারে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, #B যদি না থাকে তাহলে সামগ্রিক চেষ্টাটাই বৃথা যাবে।

#B হচ্ছে পুরাই বিহ্যাভিওরাল + কালচারাল ব্যাপার। এবং এটা সমাধান করা মনে হচ্ছে চ্যালেঞ্জিং। কারন, একটা মানুষ করোনা ভাইরাস ব্যাপারটার ভয়াবহতা সব থেকে বেশী বুঝতে পারবে যখন সে নিজে/তার পরিবারের কেউ আক্রান্ত হবে। এখন আক্রান্ত হবার আগে তাকে যতই বুঝাই, “ভাই কষ্ট করে একটু লোকেশনটা অন রাখেন” , সে বলবে “আমরা চৌধুরী পরিবারের লোক, আমাদের করোনা ধরেনা”

এটাই প্রব্লেম। কেউ আক্রান্ত হবার দু সপ্তাহ আগের লোকেশন ডাটা লাগবে। তার মানে একটা মানুষ করোনাতে আক্রান্ত না হলেও, তাকে কি ধরনের Reward Mechanism এ ফেললে সে নিজে থেকে এই ব্যাপারটা বুঝতে পারবে?

মানুষজন যাতে লোকেশন ট্রাক করা বন্ধ করে না রাখে, এটা নিশ্চিত করতে হলে কয়েক ধরনের সমাধান হতে পারে –

১। সকল মোবাইল অপারেটর টাওয়ার এর ডাটা ব্যবহার করে কে কোথায় কখন অবস্থান করছে সেটা খুঁজে বের করা এবং আক্রান্ত রোগীর সাথে ক্রস ম্যাচিং করা। ম্যাস লেভেলে, সরকারী পর্যায়ে সহযোগিতা পেলে এটা সম্ভব। দুর্যোগকালীন সময়ের কথা চিন্তা করে এই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

২। মানুষ যাতে নিজে থেকেই লোকেশন শেয়ার দেয়, সেজন্য সচেতনতা তৈরী করা। মানুষজনকে বুঝাতে হবে যে আপ্লিকেশন এর এই ফিচারগুলো চালু করে রাখাটা তার জন্য জরুরী। এই বুঝানোর জন্য আবার কয়েকটা ফ্যাক্টর ইউজ করা যেতে পারে –
২.১ সিচুয়েশনের ভয়াবহতা পাব্লিসাইজ করা (Fear Factor)
২.২ সবাই সোশ্যাল নেটওয়ার্কে এটা নিয়ে বলতেছে (Gaming Factor)
২.৩ অলরেডি যারা আক্রান্ত, অন্তত তাদের লোকেশন ট্রাজেক্টরির ভিজুয়ালাইজেশন ম্যাপ( Realisation Factor)

৩। ….

এইরকম আর কি কি উপায় হতে পারে ?


Why do we study “Sociology” or “Government” in Engineering undergraduate course ?

by Md Imran Hasan Hira
কোন একটা কিছু কার কাছে কি কাজে আসছে, এটা নির্ভর করে তারা কি কাজ করতেছে তার উপর। আমি আমার ব্যাপারটা বলতে পারি।
 
আমি মূলত কাজ করি Software Development নিয়ে। আপাতত যে কোম্পানিতে কাজ করছি, সেখানে আমি “মানুষের” জন্য একটা Software বানাচ্ছি। “মানুষ” শব্দটা কোটেশন করে বললাম, কারন যেই সার্ভিসগুলো আমি বানাই, সেগুলো অনেক অনেক মানুষ ব্যবহার করে। আবার যারা ব্যবহার করতেছে, তারা যাতে আরও ভালভাবে সুবিধা পায় বা যাতে আরও বেশি বেশি মানুষ এটা ব্যবহার করে, সেজন্য নতুন নতুন ফিচার বানাতে হয়। Sociology’র কিছু জ্ঞান থাকার কারনে আমার টিমের একজন User Researcher যখন আমার কাছে একটা আইডিয়া নিয়ে এসে বলে এইটা ভাল কাজ করবে, তখন আমি তার কথা সহজে বুঝতে পারি। অথবা না বুঝতে পারলেও প্রশ্ন করতে পারি।
 

Read the rest of this entry »


Why does most people find Sun hot and Moon relaxing ?

by Md Imran Hasan Hira

Sun is definitely Hot. Yeah, it’s 40+ degree celsius in some places in summer. While that varies country to country, but most of the time Sun is the representation of Power ( spoiler: it’s a star ) . And on the other hand, Moon is the representation for tenderness, love, relaxation. Is it just because the Sun is a star and the Moon is a satellite ?

I think Star vs Satellite thing is kinda true. But there is something more. It just not the fact. There are history associated.

Back from human civilization, people work in days and take off at night. Well, at least that’s what “civilized people” now a days do. Days are good for working because there are lights :p Obvious fact. They also play games, work hard in the field, move houses…all these happen during daytime. So they started associating the energetic activities with the brightest thing, Sun.

And when people come back home after work, see the Moon on the sky, it’s kind of already relaxing from work and they enjoy the beauty with other charming activities i.e. moonlit dinner, rooftop gossiping, gossiping over the playground with the Moon over the sky, taking night bus journeys looking through the window to the Moon over cornfield…etc. All these activities are kind of soothing and makes a association.


Give me back the original tune

by Md Imran Hasan Hira

Have you ever had this feeling, where you listened a music and then all of a sudden you can’t find the original tone in that music?

So, I was listening a music from youtube for couple of days (yeah I fall looped). But one night I had a bad sleep and in the morning when the music is playing I just can’t recognize the original tone. It’s changed. I checked the url, it looks same, checked from my browsing history, it’s the same music. But somehow I just don’t recognize it as I heard the night ago.

I tried to listen it couple of times, but every time I hear it, I find it quite different. The beats are slow, the tone jumps are different. I search in youtube with same music and they all sound different. The main difference is that the new tune (possibly it’s just my perception) has extra layer of push on every ending beat for a line. And finding it not similar to the one I heard before, gives me a feeling that someone is mocking the music.


Value of fruits

by Md Imran Hasan Hira

In my country, there is a tradition to buy fruits while seeing patients in Hospital. It became a custom and I am seeing it since my childhood.

One thing that triggered me always, why fruits? Why not regular rice / bread ? Why not cash money ? Why not vitamin/protien bar ? And I can not find any convincing answer. So I came up with a hypothesis. This note is about a stupid hypothesis.

I think People express love to their closest people. And there are several way to express love. You can express in words, like saying “Hey, I really like you” . Or it can be a little bit less in words but more in action. An example could be, working with the things that your beloved ones like. You take care of them and hence express your love via something else. That something else, could be buying a diamond ring, or it could be just saying hello every morning, it could be planning to be together for fifty years. It could be helping them in different times, being with them.

Whatever way people express their love, it becomes a tradition and whenever other people on the society sees these ways, it impact their thoughts as well. And the next time a different person thinks about showing love, they think of it. Then they also tries to do similar thing, thinking of something that is definitely different that normal, something special.

Now, the question what can be something special ? I think while human were living in the jungle, they came to know about fruits. And fruits takes longer time to get. You can not just row a seed and get a fruit immediately, at least not as of today. You gotta wait till the plants grow bigger, wait till the flowers came, pollination happens, a green fruits appears. Then wait till it ripe and you can finally pick it with joy. This waiting time makes the fruit collection more special.

Historically, the more you crave for a certain thing, the more association you make with, the more important it becomes in your life. So, that’s how fruit became a symbol of something very important. And you buy it whenever you feel like showing something special for someone in hospital.

P.S. Scientific fact: Fruit contains a lot of vitamin, minerals and fiber which are in general good for health. But these nutritions are also met by vegetables in a similar manner if not more. Fruit just got the benefit of “craving till it grows” effect. It’s very sad that, in our society, a bunch of spinach doesn’t look good as a present as much of a pack of grapes.


Just being there should be appreciated

by Md Imran Hasan Hira

আমরা অনেক সময় মুখ ফসকে বলেই ফেলিআমাদের রাজনীতিতে ভাল লোক কেউ আছে নাকি!”। ঢালাওভাবে এই কথাটা আমার কাছে খুবই খারাপ লাগে। আমার কাছে বরং, ব্যাপারটা উল্টোই মনে হয়। 

রাজনীতি ব্যাপারটা আমার কাছে অনেকটা একটা প্রতিষ্ঠান (Organization) এর মত মনে হয়। এইটা এমন একটা প্রতিষ্ঠান, যে কিনা সারা দেশকে চালাবার ক্ষমতা রাখে। এটা এমন একটা সিস্টেম, যেখান থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আমাদের দেশের সকল মানুষের জন্য কিভাবে আমাদের সম্পদ গুলো বরাদ্দ করা হবে। এবং কারা এই সিদ্দ্বান্তগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে, সেটাও এই রাজনীতির অংশ। সুতরাং, রাজনীতি খারাপ বলে এই ধরনের বড় ব্যাপারগুলো থেকে আমরা নিজেদের আলাদা করে রাখতে পারিনা। রাখলে বরং সেটা বোকামিই হবে। অনেকটাআপনার সিদ্বান্ত আমার পছন্দ না, কিন্তু আমার আর কিছু করার নাইধরনের বোকামি। 

বর্তমান সংসদ সদস্য বা মন্ত্রীরা না থাকলে এই সিস্টেমটাই চলতনা। সিস্টেম না চললে কি হত, সেটা হলফ করে কেউ বলতে পারবেনা। হয়ত এর থেকে খারাপ কিছু হইত, অথবা  ভাল কিছু হইত। কিন্তু যতদিন পর্যন্ত সেইটা না হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত বর্তমান সিস্টেমটা যারা চালাচ্ছে, তাদেরকে অন্তত একটা ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ, অনেক অনেক মেধাবীরা, এই জিনিশটা নোংরা অপবাদ দিয়ে, এখানে আসতে চায়না। আর এই রকম নোংরা জিনিস জেনেও যারা এখনও এইখানে আছে, তাদের খারাপ কাজগুলো বাদে, শুধুমাত্র দায়িত্ব নেওয়ার জন্য হলেও তারা অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য।

দেশ পরিচালনা করা সহজ ব্যাপার নয়। গণতন্ত্র নিয়ে একটা কথা অনেকেই বলেন “Democracy is not the right solution, but no one has implemented a better one yet”। রাজনীতি ব্যাপারটাও তেমনি যথেষ্ট জটিল। শতশত মানুষের উপর একটা সিদ্বান্ত নেওয়ার সময় অনেক চিন্তা ভাবনা করে নিতে হয়। এটা ঠিক যে বেশিরভাগ সময়, দুর্নীতির কবলে পড়ে সঠিক সিদ্বান্ত নেওয়া হয়না। এই জায়গাটাতেই অনেকের আপত্তি থাকে, কেন এই রকম একটা পদে থেকে একটা মানুষ দুর্নীতি করতে পারে! দুর্নীতি করা অবশ্যই খারাপ। সেখানে কোন দ্বিমত নেই। এখানে আমার মুল কথা হচ্ছে, কেউ যদি দুর্নীতি নাও করতে চায়, সেইটা দেখা যাবে দুর্নীতিগ্রস্থ সিস্টেমের কারণে সৎ থাকা সম্ভব হয়ে পড়েনা। এবং  দুর্ভাগ্যবশত, ঐতিহাসিক কারণে ( Historical Reason ), আমাদের  সিস্টেমটা ইতোমধ্যে দুর্নীতিগ্রস্থ হয়ে বসে আছে। সেকারণে, এইখানে গুটিকয়েক লোক এসে হুট করেই সব পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেনা।

এখানে একটা প্রশ্ন থেকে যাবে, তাহলে কি আমরা আমাদের প্রতিনিধিদের ভুল সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাবোনা ? ভুল সিদ্বান্তের প্রতিবাদ অবশ্যই জানাতে হবে। সেটা করার দুটো উপায় আছে –

  1. সিস্টেম গ্রহণ করবে এমন কোন উপায়ে চেষ্টা করা। ব্যাপারটা সময়সাপেক্ষ এবং জটিল হলেও আমাদের সিস্টেমে এটাই একমাত্র পদ্ধতিগত সমাধান। যেমন, কোন কাজে সাহায্য না পেয়ে কাস্টমার সার্ভিসে কল করা। অথবা বিভিন্ন অধিকার আইন অনুযায়ী মামলা করা।
  2. বিদ্রোহ করা। বিদ্রোহ সফল হলে সেটার ফল অনেক দ্রুতই আসে, কিন্তু সফল করতে যে পরিমাণ সক্রিয়ন শক্তি লাগে, সেটা সবসময় থাকে না। এই কারণে খুব কম সংখ্যক বিদ্রোহই এ পর্যন্ত সফল হয়েছে। আমাদের ‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধও অনেকটা এরকম একটা সফল বিদ্রোহ।

সে যাই হোক, বিদ্রোহ করার সময়, অনেকেই বলে ফেলেন, যে অমুক পদে বসে তমুক যা ইচ্ছা তাই করছেন। আরে বাবা, অমুক পদে তো সে এমনি এমনি বসেনাই, হয় আমরাই ভোট দিয়ে তাকে বসিয়েছি, অথবা সে ফাকা মাঠে গোল দিয়েছে। মাঠ ফাকা না থাকলে হয়ত পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত। তাই, এই ক্ষেত্রে মাঠ কিভাবে  ফাকা না রাখা যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা খুব গুরুত্বপুর্ন।

রাজনীতি আমার কাছে একটা সেলফ ব্যালাঞ্চড সিস্টেম মনে হয়। এই ধরনের সিস্টেম, স্বয়ংক্রিয় ভাবেসিস্টেমকে নষ্ট করতে পারেএমন লোককে সিস্টেমের উপরে উঠতে দেয়না। অথবা, যাদেরকে উপরে উঠতে দেয়, তারা ততদিনে “সিস্টেম নষ্ট করা যাবেনা” এই ধারনায় খাপ খেয়ে নেয়। আসল কাহিনী হয়, দিনের পর দিন ধরে এই লুপ চলতে থাকে। এই লুপকে ভাঙতে হলে, আস্তে আস্তে ভাল মানুষদের সিস্টেমে ঢুকতে হবে (বিগত কয়েক বছরে এই ব্যাপারটা হচ্ছে)। অল্প অল্প করে সিস্টেমকে তৃনমূল পর্যায় থেকে বিশুদ্ধ করার এই পদ্ধতি আমাদের সিস্টেমে লম্বা সময়ে ভাল প্রভাব ফেলতে বাধ্য।


অকারণ প্রশ্ন

by Md Imran Hasan Hira

১। মানুষ অসুস্থ রোগী দেখতে যাওয়ার সময় ঘাস পাতা না কিনে ফল কেন কিনে ?
২। একজনের দোতলা একটা বাড়ি থাকার পরেও আরেকটা বাড়ি কেন বানায় ? ছেলেমেয়েদের নিজস্ব উন্নতি নিশ্চিত না করে কেন তাদের ভবিষ্যতের থাকার কথা চিন্তা করে ?
৩। দুধের মধ্যে কি খালি পুষ্টিই আছে নাকি অন্য কোন কারণে মানুষ মনে করে এইটা সেরা খাবার ?
৪। আমরা কেন ছেলে মেয়েদের বলি পড়াশুনা করে অনেক বড় হতে হবে ? অনেক বড় না হলে কি হবে ?
৫। সোনা আর হীরা দুইটাই বছরের পর বছর টিকে জানার পরেও মানুষ কেন বেশি টাকা দিয়ে হীরার আংটি কিনে ?
৬। মানুষের ভিতরে দৌড় প্রতিযোগিতা কবে থেকে শুরু হল ? কিভাবে তারা এটা চিন্তা করল যে কয়েকজন মিলে একসাথে একটা জিনিস শুরু করবে আর যে আগে শেষ করতে পারবে সেই জিতবে ? এটা কি শুধুই খেলা নাকি শক্তি পরীক্ষা নাকি অন্য কিছু ?


Satisfaction! And the Unsatisfied Mind!

by Md Imran Hasan Hira

Satisfaction, it’s a thing that some people always want, but never happy with it. Only few people are happy with whatever they have. And it’s one of the challenging task in the world to remain happy. People think like they need to do something, or achieve something, and when they reach that achievement, they think of something else. This continuous change of need creates a flow of work in people’s life and that’s how human growth happens.

The people, who are never happy, I call them “Unsatisfied mind”. These minds always look for happiness. And whenever they are in that state, they kind of have a feeling “nope, something is wrong, may be I’m not pushing myself enough”. It’s the stability that makes them worried. It’s the calmness that disturbs them.

There was a guy called Abraham Maslow and he has a theory, called as Malsow’s hierarchy of needs. It presents that a person has certain kinds of need and those needs can be grouped together in several levels. A person jumps to higher level of needs only after they satisfy one level of needs. Now, the “Unsatisfied person” that I’m talking about, they don’t follow Maslow’s need theory. They actually starts from the top. So basically they either don’t have any need or they have satisfied all need. In either way, they create some kind of extra needs even if they are on the top level. And that keeps themselves running for future days.

Finally, being happy is good when you want to rest, and being unhappy is good if you want to push yourself. Actually it comes the other way around. People restlessly push themselves 🙂


Mind Body – The essential feedback loop

by Md Imran Hasan Hira

For quite a long period of time, I thought our body is a engine, which only converts the brain signals into some series of actions. But recently I have realized that this conversion cycle can be biased with a simple trick.

This trick works really well with me. I will try to explain it with few pictures
mindbody-basic

Basically, the body takes some brain signals and generates some actions. for example if we want to walk, then it signals the muscles to be active, which then makes our foot to step front. There are two types of sources that can generate brain signal – your future desire, your current mode.

Both of these sources are kind of automatic. Your future desires are generated on your own, with the discussions you conduct with your surroundings, with the people you meet, your family and friends shape your desires. When that desires trigger brain to signal something, the body takes it and perform accordingly. If the actions bring good results, it makes you happy and thus you feel in good mood.

However, there is a very important thing. Human can bias their mood. Human can deliberately think that they are in good mood. Since your instantaneous  mode, contributes contributes a lot to your brain, it can be used to bypass the regular mind-body conversion process. You think that you feel good then after few moments you will start feeling more better. This is the hack.

mindbody-extended

Do you know what you do when you feel happy ? If not, that’s ok. Let me help you finding few. Some people make smile when they are happy, some people celebrate when they are happy, they make jokes, they travel, they eat good recipe, they talk to other people, help new people. These are all very common symbol of our current happiness. I’m quite sure that you have something more to find about yourself.

Now that you have at least some behavior that you do when you are happy, can you deliberately do any of them when you are not happy? I think this is the challenge. The happiest people automatically do these actions even though they aren’t “happy”. Since they are doing it subconsciously, their mind always think that something good is happening and thus they remain happy always 🙂


Collective bus service – Dillemma between Waste and Comfort

by Md Imran Hasan Hira

In Netherlands I see a lot of buses running nearly empty at mid night. Then I got this question in my mind, why? Why, why, like why ? Why do you even run this huge bus with capacity of 150 passengers, just empty?

Then I realized it’s not just about the bus running cost, it’s about the comfort of the citizen in case of their need. I think there is a very interesting concept grew in European people’s mind. I gave it a name – Collective Effort.

Let’s consider it also from operation cost. Running a bus for an hour at midnight costs x amount of money. Now, if a person need to commute at night, he might be needing a taxi if there is not public transport. And if five people are there at night in this similar need, the cost of running individual taxies are higher than running a bus. There comes the collective benefit.

There is another example. There is a insurance concept “Liability insurance”. If you participate, you pay ~2€ per month. And if there is any damage to your house or car due to wind, or other cars accidentally bumped upon your cars, you get reimbursed of the repair. So, 2€ per month is not a big deal, but it’s definitely a big help in case of accidents. The interesting part is, accident doesn’t happen often and if it happens people get benefit from the collective effort.

While I travel in the weekends in public transport, I see sometimes that cars are stuck at road, while the lane for public bus are wide open. That gives me a respect to the people that they care for public service. They grew this culture of collective thinking into their society. I hope, one day public transport in my Country will also be better than this 🙂

People in Netherlands pay high tax and also high price as commuting cost. And part of these money is used to maintain the transport companies running their service at midnight. The number of people traveling at night definitely not super high. But if people can benefit from little expense monthly, then why not?


Theme by Ali Han | Copyright 2025 Md Imran Hasan Hira | Powered by WordPress